In this blog you will find many knowledgable article. especially a our post are very helpful for a medical student. Otherwise we discuss every disease and there pathology and many more. thanks for reading.
Popular posts
-
এবং রামায়ণে এই অঞ্চলকে প্রাগজ্যোতিষ হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে। ইরিত্রিয় সাগরের পেরিপ্লাস (প্রথম শতাব্দী) এবং টলেমির জিওগ্রাফিয়াতে (দ্বিতীয...
-
শরীরে মূত্র তৈরি এবং দেহ থেকে তা নিঃসরণের জন্য যে অঙ্গসমূহ কাজ করে সেগুলোতে কোনো কারণে ইনফেকশন দেখা দিলে তাকে ইউনারি ট্রেক্ট ইনফেকশন (ইউটি...
Monday 31 October 2016
The history of Homophythi
Monday 24 October 2016
বজ্রপাত এর কথা the thender
Friday 21 October 2016
হোমোপেথি or homophythi
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্রহণকালীন আপনার করনীয়
আপনার করনীয়:
১. খালি পেটে ঔষধ সেবন করবেন। ঔষধ সেবনের আগে ১ ঘণ্টার মধ্যে ও সেবনের পরে আধা ঘন্টার মধ্যে কিছু খাবেন না।
২. আপনার সহ্য হয় এমন পুষ্টিকর ও সহজপাচ্য খাদ্য খাবেন।
৩. প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় সময় আহার করবেন ও নিদ্রায় যাবেন।
৪. দৈনিক কমপক্ষে ৬ ঘন্টা ঘুমাবেন।
৫. দৈনিক প্রচুর শীতল পানি পান করবেন (৪ থেকে ৫ লিটার)।
৬. নির্দোষ বিনোদন ও খেলাধুলায় অংশ নিতে পারেন।
৭. প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় কমপক্ষে ১ ঘন্টা খোলা বাতাসে হাঁটবেন। সাধ্যমত শারীরিক পরিশ্রম করবেন।
৮. সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকবেন ও মনকে প্রফুল্ল রাখার চেষ্টা করবেন।
৯. মন থেকে সকল প্রকার কুচিন্তা বাদ দিয়ে ধর্মীয় জীবন-যাপনের চেষ্টা করবেন।
। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্রহণকালীন যা করা নিষেধ:
১. ঔষধ সেবনের আগে ১ ঘণ্টার মধ্যে ও সেবনের পরে আধা ঘন্টার মধ্যে কিছু খাবেন না।
২. ঔষধ খাওয়ার পরে ১ ঘণ্টার মধ্যে কোন প্রকার কষ্টকর শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম করবেন না।
৩. কোন প্রকার সুগন্ধি দ্রব্য, দাঁতের মাজন বা পেষ্ট ব্যবহার করবেন না।
৪. টক ও টকজাতীয় দ্রব্য, নোনা মাছ, মদ, চা, কফি, তামাকসহ সকল উত্তেজক দ্রব্য এবং যে সব খাদ্য খেলে আপনার রোগ বাড়ে তা খাবেন না।
৫. কুরুচিপূর্ণ বই-পুস্তক পাঠ ও কামোদ্দীপক আলাপ আলোচনা করবেন না।
৬. অতিরিক্ত শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম করবেন না। অযথা উত্তেজিত হবেন না।
ক্রেডিটঃ মোখলেস, http://www.mokhlesbd.com/treatment/help.php
Friday 26 August 2016
The truth of jin and magic or জিন বা জাদুর কিছু কথা.
If anybody not see this post in your language. So please you translet by Google translate.
এই বিষয় পড়ার শুরুতে বলে রাখছি,
যে ধৈর্য ধরে আমার লেখা পড়ুন বা
অন্য যারটাই পড়ুন. ধৈর্য সহকারে
পড়লে অনেক কিছু জানতে ও
শিখতে পারবেন.
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
Lets come to the point.
জিন কি ?
আসলে আমাদের মধ্যে যারা
মুসলমান. তাদের মধ্যে কম বেশি
সবাই এই সম্পর্কে জানে, তাও বলছি
যে জিন কিসের তৈরি.
জিন আগুনের তৈরি , তারা যে কোন
আকার নিতে পারে যেমন:
হাতি,মানুষ,ইত্যাদি. এছাড়া জিনদের
কিছু আলাদা শক্তি আছে যেমন:
হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো,নিমিষেই
যেকোন স্থানে যাওয়া,হাজার
মানুষের কাজ একলাই করা,ইত্যাদি.
বিশেষ দ্রষ্টব: হযরত মুহাম্মদ (স:) এর রূপ বাদে.
জিন চেনার উপায়:
আসলে এই দুনিয়া ভরা রহস্য. তাই
এই কম সময়ে সব বিষয়ের রহস্য ভেদ
করা সম্ভব নয়. কিন্তুু সব বিষয় জানা
সম্ভব. চলুন তাই করি. প্রথমে
আপনাদের একটা রহস্যময় মন্ত দিই,
মন্তটি হলো:
জিন দেখার মন্ত
আলিফ লাম মিম ইয়াছিন
ইয়া নুরু ইয়া বাতিনু
দোহাই হলাহি জিন ইনছান মানব
দানব দেও দৈত্য দানা.
স্বচক্ষে দেখাও মোরে বিহাক্কে
হযরত নবী শাফিয়ানা.
ইয়া জাহিরু ইয়া বাতিনু .
বিধি: 1 দিন পড়ে সিদ্ধ করা লাগবে.
আসলে সাধনে আজকের যুগে আমরা
কি করি , আগের কালের মানুষরা তার
জিবনে পার করে দিত শুধু একটি
বিষয় জানার জন্য. তাই আমরা শুধু
মন্ত ও তন্ত্র জানলে হবে না. আসলে
বিষয় মনে বিশ্বাস থাকতে হবে ও
নিজের কাজের প্রতি বিশ্বাস থাকতে
হবে তাহলেই তাতে সফলতা পাওয়া
যায়. কারন বিশ্বাস থাকলে সব সম্ভব.
আমরা জিন দেখিনা তারপরও বিশ্বাস
করি এর ফলে আমরা নতুন বিষয় দিন
দিন খুজেঁ বের করি , কারন বিশ্বাস
আছি..
আপাদত এই মন্ত পড়ি পড়ের. পোস্টে
যা থাকবে তা হলো:
1) জিন এর বংশ বিস্তার
2) জিন খায় কি
3) জিনের বয়স কত.
আপনেরা পড়ে বেশি লাইক ও কমেন্ট
করবেন তাহলে আমি বুঝতে পারব
আাপনেরা খুশি.
Thursday 14 July 2016
The mystery of name বা নাম ও জম্মদিনের তারিখ বের করে নিন নিজেই
পূর্বের পোস্টেই বলেছিলাম সংখ্যা
নির্ণয় পদ্ধতি জানাব, তাহলে আসুন
জেনে নেয়া যাক আমাদের
প্রত্যেকের সংখ্যাগুলি। সংখ্যা দুই
প্রকারে নির্ণয় করা যায়, একটি
জন্মসংখ্যা অপরটি নামসংখ্যা।
সঠিক জন্মতারিখ জানা থাকলেই
শুধু জন্মসংখ্যা নির্ণয় করা সম্ভব।
নতুবা নামসংখ্যাই ধরতে হবে।
উল্লেখ্য যে, জন্মসংখ্যার মত
নামসংখ্যা অতটা ভূমিকা রাখতে
পারেনা বলে জন্মসংখ্যার গুরুত্বই
বেশি। আবার জন্মসংখ্যাও দুই
প্রকারের, একটি জন্মদিনের সংখ্যা
অপরটি জন্মতারিখের সংখ্যা।
যেমন, কারো জন্ম ১৪ জুন ২০১৩
যদি হয়, তাহলে তার জন্মদিনের
সংখ্যা হল- ৫। আর তার
জন্মতারিখের সংখ্যা হল- ৮। যদিও
দুটি সংখ্যাই তার জীবনে প্রভাব
বিস্তার করবে, তবে জন্মদিনের
সংখ্যাই হবে মূখ্য। এবার বলছি
কিভাবে সংখ্যা দুটি নির্ণিত হল।
আমরা জানি একক সংখ্যা হল ১
থেকে ৯ । শূণ্য কোন সংখ্যা নয়।
বাকি সংখ্যাগুলি এই ১ থেকে ৯
এরই পুনরাবৃত্তি শুধু বা যৌগিক
সংখ্যা। অতএব পুনরাবৃত্তির
সংখ্যাগুলিকে পরস্পর যোগ করে
একক সংখ্যায় আনতে হবে যতক্ষণ
না একক সংখ্যায় আসে। যেমন, ১৪
জুন ২০১৩ এর জন্মতারিখের
সংখ্যা ৮ হল যেভাবে। ১+৪+৬ (জুন
মাসের সংখ্যা)+২+০+১+৩= পরস্পর
যোগ করে হয় ১৭। যেহেতু ১৭ কোন
একক সংখ্যা নয় তাই এটিকেও
পরস্পর যোগ করতে হবে। যেমন,
১+৭= ৮ । আর জন্মদিনের সংখ্যা ৫
হল ১ আর ৪ এর যোগফল। উল্লেখ্য
যে, জানুয়ারী থেকে ডিসেম্বর অবধি
মাসকে ১ থেকে ১২ ধরতে হবে।
আরো উল্লেখ্য যে, এই পদ্ধতিতে
শুধুমাত্র যেকোন খ্রিস্টীয় সনের
জানুয়ারী থেকে ডিসেম্বর অবধি
যেকোন মাসের তারিখ গ্রহন করতে
হবে। আরো পরিষ্কার করে বলছি,
যাদের জন্ম যেকোন মাসের ১, ১০,
১৯ ও ২৮ তারিখে তাদের
জন্মদিনের সংখ্যা- ১। যাদের জন্ম যেকোন মাসের ২, ১১, ২০ ও ২৯ তারিখে তাদের জন্মদিনের সংখ্যা- ২। যাদের জন্ম যেকোন মাসের ৩, ১২, ২১ ও ৩০ তারিখে তাদের জন্মদিনের সংখ্যা- ৩। যাদের জন্ম যেকোন মাসের ৪, ১৩, ২২ ও ৩১ তারিখে তাদের জন্মদিনের সংখ্যা- ৪। যাদের জন্ম যেকোন মাসের ৫, ১৪ ও ২৩ তারিখে তাদের জন্মদিনের সংখ্যা- ৫। যাদের জন্ম যেকোন মাসের ৬, ১৫ ও ২৪ তারিখে তাদের জন্মদিনের সংখ্যা- ৬। যাদের জন্ম যেকোন মাসের ৭, ১৬ ও ২৫ তারিখে তাদের জন্মদিনের সংখ্যা- ৭। যাদের জন্ম যেকোন মাসের ৮, ১৭ ও ২৬ তারিখে তাদের জন্মদিনের সংখ্যা- ৮। যাদের জন্ম যেকোন মাসের ৯, ১৮ ও ২৭ তারিখে তাদের জন্মদিনের সংখ্যা- ৯। এবার নামসংখ্যা নির্ণয়ের সূত্র বলছি। এই পদ্ধতিতেও শুধুমাত্র ইংরেজি বর্ণমালাকে গ্রহন করতে হবে। আমরা সকলেই জানি ইংরেজি বর্ণমালায় ২৬টি বর্ণ আছে। এই ২৬টি বর্ণকে ১ থেকে ৯ সংখ্যায় আনতে হবে নিম্নোল্লেখিতভাবে। যেমন, A, I, J, Q, Y এর মান হল- ১। B, K, R এর মান হল- ২। C, G, L, S এর মান হল- ৩। D, M, T এর মান হল- ৪। E, H, N, X এর মান হল- ৫। U, V, W এর মান হল- ৬। O, Z এর মান হল- ৭। F, P এর মান হল- ৮। এই হল ২৬টি বর্ণের মান। এবার নির্ণয় করি কারো নাম FARIDA YASMIN হলে তার নামসংখ্যা কত ? F ৮+A ১+R ২+I ১+D ৪+A ১= ১৭ অর্থাৎ ১+৭= ৮ এবং Y ১+A ১+S ৩+M ৪+I ১+N ৫=১৫ অর্থাৎ ১+৫= ৬। পূর্ণ নামের সংখ্যা ৮+৬= ১৪ অর্থাৎ ১+৪= ৫। তাহলে দেখা যাচ্ছে ৮ ও ৫ দুটি সংখ্যাই এক্ষেত্রে প্রভাব রাখছে। কেননা FARIDA YASMIN কে সচরাচর FARIDA সম্ভোধনও করা হয়ে থাকে। আবার কারো নাম TOUHIDUL ISLAM SHILU হলে তার নামসংখ্যা কত ? T ৪+O ৭+U ৬+H ৫+I ১+D ৪+U ৬+L ৩= ৩৬ অর্থাৎ ৩+৬= ৯, I ১+S ৩+L ৩+A ১+M ৪= ১২ অর্থাৎ ১+২= ৩, আবার S ৩+H ৫+I ১+L ৩+U ৬= ১৮ অর্থাৎ ১+৮= ৯। এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে TOUHIDUL ISLAM SHILU পূর্ণ নামের সংখ্যা ৯+৩+৯= ২১ অর্থাৎ ২+১= ৩ এবং শুধুমাত্র SHILU নামের সংখ্যা ৯। তার অর্থ ৩ ও ৯ দুটি সংখ্যাই এক্ষেত্রে প্রভাব রাখছে।
এভাবেই সকল নামের সংখ্যা নির্ণয়
করতে হবে। উল্লেখ্য যে, জন্মদিনের
সংখ্যার সাথে মিলিয়ে শিশুর নাম
রাখা উচিত, তবেই নামসংখ্যা ও
জন্মসংখ্যা এক হতে পারে। নতুবা
দুটি সংখ্যাই জীবনে প্রভাব বিস্তার
করবে। পরবর্তীতে কোন সংখ্যার
লোকেরা কেমন হয় তা লিখার চেষ্টা
করব ইনশাল্লাহ্।