Popular posts

Thursday 30 November 2017

[Root] [Guide] যেভাবে খুব সহজেই কাস্টম রিকভারি ইনস্টল করবেন

আমি সবসময়ই বলি, অ্যান্ড্রয়েডের আসল মজা রুট করার পর। রুট করা ছাড়া আপনি অ্যান্ড্রয়েডের মজা পাবেন না। আমাদের মোবাইল কোম্পানি গুলো শুধু সেসব ফিচার আনলক করে দেয় যেগুলো মোবাইলের জন্য ক্ষতিকর নয়। ভয় পাবেন না, রুট করলেই যে মোবাইলের ক্ষতি হয় এমন না। আপনি যদি ঠিকমতো সবকিছু করেন তবে মোবাইলের কিছুই হবে না। তারপরও যদি কোন সময় ভুলক্রমে সিস্টেমের ক্ষতিসাধন হয় বা যদি মোবাইল ব্রিক করে তবে ব্যাকআপ রিস্টোর করলেই হয়ে যাবে। তাই রুট করার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ (অন্তত আমার মতে) হচ্ছে সিস্টেমের একটি ব্যাকআপ রাখা। তো কীভাবে ব্যাকআপ রাখবেন? এর জন্য কাস্টম রিকভারি ইনস্টল দেওয়া থাকতে হবে। এছাড়া কাস্টম রিকভারি ব্যাকআপ রিস্টোর, কাস্টম রম ইনস্টল, বিভিন্ন স্ক্রিপ্ট, টুইকস ইনস্টল করার কাজে লাগে। কীভাবে কাস্টম রিকভারি ইনস্টল করবেন? সেটা জানাতেই এই লেখা। চলুন শুরু করা যাক। প্রথমে আপনার মোবাইলের জন্য বানানো CWM, PHILZ অথবা TWRP ডাউনলোড করে নিন। আপনার মোবাইলের কাস্টম রিকভারির জন্য গুগলে CWM / Philz / Twrp for your phone model লিখে সার্চ দিবেন। তিনটাই একটা একটা করে খুঁজে দেখবেন যেটা পাবেন সেটা ডাউনলোড করবেন। অথবা আপনার মোবাইলের ফেসবুক গ্রুপেও দেখতে পারেন। রিকভারি ডাউনলোডের পর তা recovery.img এ রিনেম করে এসডি কার্ডে রাখুন (কোন ফোল্ডারে নয়)তারপর নিচের দেওয়া লিংক থেকে Mobile Uncle Tool ডাউনলোড করে নিন।

Download Mobile Uncle Tool from here

Mobile Uncle Tool ওপেন করুনরুট একসেস চাইলে Allow / Grant করুনতারপর Recovery Update এ যানতাহলে আপনার এসডি কার্ডে রাখা recovery.img দেখাবে সেটাই ক্লিক করুনতারপর রিকভারি আপডেট করার জন্য কনফার্মমেশন চাইবে Ok দিবেনঅল্প কিছুসময় পরেই কাস্টম রিকভারি ইনস্টল হয়ে যাবে। এরপর একটি পপআপ আসবে সেটাতে Ok ক্লিক করলে আপনাকে রিকভারি মুডে নিয়ে যাবে। Cancel দিলেও সমস্যা নেই।তো হয়ে গেল কাস্টম রিকভারি ইনস্টল দেওয়া। কোন প্রশ্ন বা কোন কিছূ না বুঝলে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন।




source : Tip Top Tips



https://mbasic.facebook.com/Tip-Top-Tips-331809883953350/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C6122756625


File Formats 101 – Part 1

যেই বিষয় টা নিয়ে আলোচনা করবো সেটা কম্পিউটার অথবা ফোন এর সবচেয়ে বেসিক একটা ধারণা মাত্র। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা বেসিক জানেন না তাই অনেক কনফিউশন এ পড়তে হয়। কম্পিউটার এর প্রত্যক ফাইলের নামের শেষে একটি ডট (.) এর পর কিছু লেখা থাকে যাকে বলে এক্সটেনশন। কোন এক্সটেনশন কিসের কাজে ব্যাবহৃত হয় আজ তা ই তুলে ধরবো আপনাদের সামনে। তবে হ্যাঁ,যারা একদম ভালো মাপের কম্পিউটার পারদর্শী তারা এড়িয়ে যেতে পারেন ব্যাপার টা।

ফাইল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কি – এটা এক ধরনের সিস্টেম যা দ্বারা কম্পিউটার একটা ফাইল এর এক্সটেনশন পড়ে ওই ফাইল কে কিভাবে চালনা করতে হবে তা নির্ধারণ করে ফেলে। ধরা যাক আপনি আপনার কম্পিউটার এ গান প্লে করতে চাইলেন,ফাইল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম আপনার গান টির এক্সটেনশন অর্থাৎ .Mp3 অথবা .m4a দেখেই বুঝে যাবে এটি একটি গান এবং সে অনুযায়ী গানটিকে চালাতে সক্ষম কোন মিউজিক প্লেয়ার ব্যাবহার করবে। মজার ব্যাপার হলো একেক এক্সটেনশন এর একেক বৈশিষ্ট্য থাকে। আজ সেই বৈশিষ্ট্য নিয়েই কথা বলবো।
বি.দ্র. – এই পোস্ট টি পর্ব এক ও পর্ব দুই আকারে দুই ভাগে দেয়া হবে। প্রথম পর্বে ভিডিও ও গানের ফাইল ফরম্যাট এবং দ্বিতীয় পর্বে ইমেজ (আমার পছন্দের) এবং কম্প্রেসড ফাইল সিস্টেম নিয়ে বলবো। আর কোন ফরম্যাট এর এব্রিভিয়েশন কি বা কে আবিষ্কার করেছেন তা ইন্টারনেট থেকে খুঁজে নেবেন আগ্রহ থাকলে। টপিক টা বোরিং বানাতে চাচ্ছিনা।
প্রথমেই আসা যাক ভিডিও ফাইল এর এক্সটেনশন এ।

MP4 : সবচেয়ে জনপ্রিয় এক্সটেনশন বলা যায় একে। এই এক্সটেনশন এ মাঝামাঝি আকারের ফাইলে মানসম্মত পিক্সেল বিশিষ্ট ভিডিও ধারণ করে রাখা হয় এবং প্রায় সব ডিভাইস ই এই এক্সটেনশন এর ভিডিও চালাতে পারে।


3GP : জাভা ফোন এর যুগের সবচেয়ে প্রচলিত এক্সটেনশন। ভিডিও ক্লিপ কে সাইজে ছোট করে যেকোন ফোন এ এই ফরম্যাটে ভিডিও চালানো যায় কোন প্রেসার ছাড়াই। MP4 দিয়েও ভিডিও ফোনে চালাতে পারবেন তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ফোনে অনেক প্রেসার পড়ে বা ফোন হ্যাং হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। তবে স্মার্টফোন এ যেকোন ফরম্যাটেই ভিডিও চালানো সম্ভব। 3GP চায়না অথবা সাধারণ নোকিয়া ফোন গুলোর জন্য ব্যাবহৃত হয়। যদিও এই ফরম্যাট এর ভিডিওর সাউন্ড কোয়ালিটি খুব খারাপ হয়।


MKV : ভিডিও ফরম্যাট এর মধ্যে সবচেয়ে সুবিধাজনক ফরম্যাট এটি। ইনকোডার দ্বারা এই ফরম্যাটের ভিডিওর কোয়ালিটির কোন ক্ষতি না করেই সাইজে ছোট করে ফেলা যায়। আবার এই ফরম্যাটে বিশিষ্ট একটা ফিচার হলো ভিডিও ফাইলের সাথেই সাবটাইটেল ফাইল সংযুক্ত করে দেয়া যায়। তাই এই ফরম্যাটে ভিডিও দেখলে কষ্ট করে আর ইন্টারনেট এ সাবটাইটেল খুঁজে বেড়াতে হয়না। তবে সাবটাইটেল সংযুক্ত করা ফাইল গুলো স্মার্ট ফোন এ চালাতে একটু অসুবিধা হয় আরকি।


VOB : বাড়িতে ডিভিডি প্লেয়ার আছে কিন্তু সরাসরি ভিডিও দেখতে পারছেন না? আপনার ভিডিও টিকে VOB ফাইলে কনভার্ট করে নিন। কম্পিউটার এ এই ফাইল চালালে দেখতে পারবেন ভিডিও কোয়ালিটি অনেক খারাপ আসবে কিন্তু এই এক্সটেনশন বিশিষ্ট ফাইল গুলো সাইজে অনেক ছোট হয় আর কম্পিউটার বা ফোনে খুব ভালো কোয়ালিটি তে না আসলেও ডিভিডি প্লেয়ার গুলোতে এই ফাইল গুলোর অনেক স্মুথ আউটপুট আসে।ডিভিডি প্লেয়ার এ অনেক সময় MPEG বা AVI ফরম্যাট ও সাপোর্ট করে কিন্তু প্রায় সময়েই আবার এই ফাইল গুলো লোড হয়না। আর MPEG ফাইল গুলো সাইজে অনেক বিশাল আকৃতির হয় এবং AVI খুব একটা জনপ্রিয় ভিডিও ফাইল ফরম্যাট নয়।


WEBM : স্মার্টফোন আর পিসি ছাড়া এই ফরম্যাট এর গতি নেই। এই ফরম্যাট ইউটিউব অথবা ইন্টারনেট এ অনলাইন স্ট্রিম করার সাইট থেকে ডাউনলোড করা ভিডিও তে দেখা যায়। ইউটিউব থেকে যারা ভিডিও ডাউনলোড করেন তাদের কাছে এই ফরম্যাট নিত্যদিনের ব্যাপার তাই এটা উল্লেখ করা,তাছাড়া এই ফরম্যাটের তেমন কোন বিশেষত্ব নেই বললেই চলে।


ভিডিও ফরম্যাটের মধ্যে এই কয়েকটি ফাইল ই ব্যাবহার করা হয়। এছাড়াও আরো অনেক ফরম্যাট আছে যেগুলো পিএসপি বা ম্যাকবুক এ চালানোর জন্য ব্যাবহৃত হয়,ওসব ফরম্যাটের কাজ অনেক কম হয় কারণ,আপনার যদি পিএসপি বা ম্যাকবুক কেনার সামর্থ্য থাকে তাহলে আপনার ফাইল কনভার্ট করে ভিডিও চালানোর কোন দরকার ই পরেনা। আপনি ইউটিউবেই ভিডিও দেখার সামর্থ্য রাখবেন আশা করি।
এবার আসবো গানের ফাইল ফরম্যাট এ।

MP3 : সবচেয়ে জনপ্রিয় ফাইল ফরম্যাট। অডিও সিস্টেম এ যেকোন ডিভাইস এই ফরম্যাট এর গান চালাতে পারে। তবে এই ফরম্যাট এর অন্যতম সমস্যা হলো এর সাইজ অনেক বড় হয়। ৪-৫ মিনিটের গান ১০ এম্বি পর্যন্ত যায় এই ফরম্যাট এ। যারা ক্লাউড এ গান আপ্লোড করেন বা নিজের প্লে লিস্ট মানুষের সাথে শেয়ার করেন তাদের জন্য এই ফরম্যাট আদর্শ নয়। তবে নিজের ফোনে রাখলে এই ফরম্যাটে সমস্যার কিছু নেই।


M4A : আমার সবচেয়ে পছন্দের ফরম্যাট। চায়না প্রায় ফোন ই এই ফরম্যাট সাপোর্ট করেনা তবে ৬-৭ মিনিটের গান ও এই ফরম্যাট এ ৫ এম্বি এর বেশি সাইজের হয়না। ক্লাউডে আপ্লোড করতে বা কাউকে দিতে কোন সমস্যা হবে না এই ফরম্যাটের গান। সাইজে ছোট এবং একদম ক্লিয়ার প্লেব্যাক এর জন্য এই ফরম্যাট সবচেয়ে ভালো এবং সুবিধাজনক।


OGG/WAV : এই ফরম্যাট রেকর্ড করা ফাইল এ ব্যাবহার করা হয়। মূলত স্মার্টফোন গুলো OGG এবং চায়না ফোন গুলো WAV ফরম্যাট এ রেকর্ড করে থাকে। এই ফর্মাট দুটির সুবিধা হলো এদের সাইজ অত্যন্ত ছোট আকারের হয়ে থাকে। তবে এদের প্লেব্যাক মানসম্মত নয়।


MIDI : গান না,সুর এর জন্য এই ফরম্যাট। পিয়ানো,ড্রাম,ইলেক্ট্রিক গিটার বা যেকোন বাদ্যযন্ত্র এর সুর রেকর্ড করতে এই ফরম্যাট ব্যাবহৃত হয়। ১০-১৫ মিনিটের সুর ১-২ এম্বি তে আটকিয়ে ফেলতে পারবেন এই ফাইল ফরম্যাট এ কোন প্রকার কোয়ালিটি লস ছাড়াই। এছাড়াও পিয়ানো/গিটার শিখতেও এই ফরম্যাটের ফাইল ব্যাবহার করা যায়। যদি পিয়ানো বাজানোর আগ্রহ থেকে থাকে তাহলে Rubycell এর Pianist App টি নামিয়ে ফেলুন স্মার্টফোন এ আর এই ফর্মাটের ফাইল ইম্পোর্ট করে পিয়ানো শিখতে নেমে পড়ুন। এছাড়াও রিংটোন ও এই ফর্মাট ব্যাবহার করে থাকে।


আজ এই পর্যন্তই। পরবর্তী পর্বে নিয়ে আসবো অন্যান্য ফাইল ফর্মাটের বৈশিষ্ট্য ও কার্যকরিতা।
পোস্ট নিয়ে কোন প্রকার মন্তব্য থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।



source : Tip Top Tips


https://mbasic.facebook.com/Tip-Top-Tips-331809883953350/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C6122756625

গুগল আর্থ-এ অদৃশ্যমান স্থানের সন্ধান

বাস্তবিক এমন অনেক স্থান রয়েছে যা গুগল আর্থ উপস্থান করতে অক্ষম ৷ গুগল আর্থ এই অক্ষমতার পিছনে মূলত কি কারন রয়েছে, সে ব্যাপারে টি সকলেরই অজানা ৷ আজ এমনই কিছু স্থানের ব্যাপারে বিস্তারিত ধারনা দিবো আপনাদের ৷

১. নারসার্সুক, গ্রিনল্যান্ড

একটি আণবিক অস্ত্রবাহী বিমান এই স্থানটির কাছেই উত্তর সমুদ্রে ভেঙে পড়ে। এরফলে পরবর্তীতে পুরো এলাকাটি প্লুটোনিয়ামের তেজস্ক্রিয়তায় দুষ্ট হয়ে পড়ে বলে জানা যায়। ১৯৬৮ সালে মেরুবলয়ের এই জায়গাটি সংবাদশীর্ষে উঠে আসে ৷ গুগুল আর্থ-এ জায়গাটিকে কোন ভাবেই সুস্পষ্ট ভাবে দেখা যায় না ৷

২.রসওয়েল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র 

নিউ মেক্সিকোর এই জায়গাটির খ্যাতি ‘ইউএফও’ সাইট হিসেবে। এক সময় মানুষের কৌতূহল ফেটে পড়েছিল এখানে ইউএফও দেখতে পাওয়ার সংবাদে। কিন্তু এই জায়গাটির আরও একটি ইতিহাস রয়েছে। ১৯৪৭ সালে মার্কিন বিমান বাহিনীর এক গুপ্তচর বেলুন এখানে ভেঙে পড়েছিল। পরে ইউএফও-র গুজব ছড়িয়ে ব্যাপারটাকে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চলে বলে জানা যায়। ১৯৭০ দিকে ইউএফও-র গুজব তুঙ্গে ওঠে। কোন এক অজানা কারনে এই জায়াগটির ডিটেলও গুগল আর্থ-এ অলভ্য।

৩.গেথসেমানে বাগান, জেরুসালেম, ইজরায়েল

খ্রিস্টীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, এই বাগানে যিশু তাঁর ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার আগের রাত্রিটি কাটিয়েছিলেন। কিংবদন্তি রয়েছে মা মেরিকে প্রথমে এই বাগানেই সমাহিত করা হয়েছিল ৷ বর্তমানে এই বাগান এক পবিত্র খ্রিস্টীয় তীর্থ। গুগল আর্থ-এ এই স্থানটি কোনও অজ্ঞাত কারণে অস্পষ্ট দেখা যায় ৷

৪.অ্যান্থ্রাক্স দ্বীপ, স্কটল্যান্ড

মাত্র এক মাইল দৈর্ধ্যের এই ডিম্বাকৃতি দ্বীপটির চেহারা গুগল আর্থ কোনভাবেই সুস্পষ্ট ভাবে দেখাতে পারে না। গ্রুইনার্ড উপসাগরের এই দ্বীপটি বহুকাল ধরেই মানুষ কর্তৃক বর্জিত । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা এখানে অ্যান্থ্রাক্স বোমা পরীক্ষা করতেন বলেই এই দ্বীপ বাসযোগ্যতা হারায়। ঠিক কী কারণে গুগল আর্থ এই দ্বীপের গহীনে প্রবেশ করতে পারে না, তা এখনও রহস্য ৷



source : Tip Top Tips


https://mbasic.facebook.com/Tip-Top-Tips-331809883953350/?_e_pi_=7%2CPAGE_ID10%2C6122756625

ফ্যানটম ভাইব্রেশান সিন্ড্রোম – ভুতুড়ে ফোনের আওয়াজ!

আপনার কি কখনও ভুলবশত মনে হয়েছে পকেটে থাকা ফোনটি বাজছে অথবা ভাইব্রেশন হচ্ছে ? তাহলে আপনি ফ্যানটম ভাইব্রেশান সিন্ড্রোম (Phantom vibration syndrome) বা ফ্যানটম রিঙ্গিং (Phantom ringing)  অনূভব করেছেন যার অর্থ ভুতুড়ে ভাইব্রেশান বা রিঙ্গিং এর লক্ষন ৷

ফ্যানটম ভাইব্রেশান সিন্ড্রোম ( Phantom vibration syndrome) বা ফ্যানটম রিঙ্গিং (Phantom ringing syndrome)  হলও ভুলবশত ফোন ভাইব্রেট করছে অথবা বাজছে এমনটা অনুভূত হওয়া ৷ ড. মাইকেল রথবার্গ মতে এটা কোন উপসর্গ নয়, কিন্তু চারিত্রিক দিক বিবেচনা করে এটাকে এক ধরণের বিভ্রম বলা যেতে পারে ৷

ফ্যানটম রিঙ্গিং মূলত গোসল করার সময়, টেলিভিশন দেখার মূহূর্তে অথবা উচ্চশব্দ যুক্ত যন্ত্র ব্যবহারের সময় অনূভব হয়ে থাকে ৷ মানুষ সাধারণত ১০০০-৬০০০ হার্টজ শব্দের মধ্যে ভালো প্রতিক্রিয়া দেখায় এবং বেসিক ফোনগুলার সাউন্ড এই রেঞ্জের মধ্যেই পড়ে।সেল ফোন ব্যবহার শুরুর পর ভাইব্রেট অ্যালার্টের সুবিধা আনার জন্য ফ্যান্টম ভাইব্রেশন ডেভেলপ করে। রিসার্চার মাইকেল ড্রউন লক্ষ করেন যে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ছাত্রদের প্রতি ১০ জনের ৯ জন ফ্যান্টম ভাইব্রেশনে অভ্যস্ত ৷